• Create A Story
  • Find A Story
  • My Story List
  • Join Our Trip
  • Create A Story
  • Find A Story
  • My Story List
  • Join Our Trip

চায়ের দেশে ভ্রমণ 4

শ্রীমঙ্গল
A Travel Guide
In
189 views

চায়ের দেশে ভ্রমণ

শ্রীমঙ্গল ভ্রমণ

23 Feb 2020, 04:02 pm
( 1528 words, Reading Time: 7.64 min)

কার্তিক মাস শুরু হতে না হতেই প্রকৃতি তার প্রখরতা হারিয়ে শীতল প্রবাহ বাড়াতে শুরু করেছে। প্রকৃতির এই কোমলতায় মনও ছটফট করতে লাগলো কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জন্য। প্রায় এক মাস হল দূরে কোথাও যাওয়া হয়না। হয়না আলাদা করে প্রকৃতির সঙ্গে একাকী সঙ্গ দেওয়া, খুব সকালে মায়াবী নির্জন পথে খালি পায়ে হাঁটা অথবা কোন এক নির্জন নদীর ধারে চুপ করে বসে থেকে প্রকৃতি উপভোগ করা। কোথায় যাওয়া যায় ভাবতে ভাবতে মনে হল গতবার সিলেট গিয়েছিলাম। বেশ সুন্দর কেটেছিল দিনগুলো। এবার শ্রীমঙ্গল গেলে মন্দ হয় না। চায়ের রাজ্যে ঘুরে আসি কয়েকটা দিন। দু চারজন বন্ধুকে আমার শ্রীমঙ্গল ট্যুরের প্ল্যান জানালাম। ওরা তিনজনই রাজি হল।

প্রথম দিন: যাত্রা এবং রিসোর্ট বুকিং
ঢাকা থেকে শ্রীমঙ্গল যাবার জন্য ট্রেন এবং বাই রোড রয়েছে। আমি অলস মানুষ তাই যাত্রার পূর্বের দিনেই অনলাইনে পারাবত এক্সপ্রেস এ ঢাকা টু শ্রীমঙ্গল ভোর ৬.৩০ এ চারটি টিকিট কেটে ফেললাম। পরদিন খুব সকালে উঠে ছয়টার মধ্যে কমলাপুর স্টেশনে পৌঁছালাম। কিছুক্ষণ পরেই ট্রেন আসলো। সাধারণত ট্রেন দেরি করে ছাড়তে দেখা যায় কিন্তু পারাবত এক্সপ্রেস আজ সঠিক সময়ে তার যাত্রা শুরু করলো। ধীরে ধীরে ঢাকা শহর এর কংক্রিটের বিল্ডিংগুলো সরে যাবার সাথে সাথে নদী নালা খাল বিল এর আবির্ভাব শুরু হল। যেন দূরত্বের সাথে সবুজের সমারোহ পাল্লা দিয়ে বাড়তে শুরু করেছে। নদী, খাল, বিল, হাওর, বাওর, বন, জঙ্গল পেছনে ফেলে আস্তে আস্তে আমরা গন্তব্যের দিকে ছুটে চলছিলাম। দেখতে দেখতে ভৈরব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, আজমপুর, নয়াপাড়া এবং শায়েস্তাগঞ্জ ছাড়িয়ে সাড়ে এগারোটার দিকে পৌছালাম চায়ের রাজ্য শ্রীমঙ্গলে। ট্রেন থেকে নেমে আমরা একটা ইজি বাইক ভাড়া করে রিসোর্টে পৌছালাম। স্টেশন থেকে জনপ্রতি ২০/২৫ টাকায় ইজিবাইক পেয়ে যাবেন। তবে রিসোর্টের দূরত্বের উপর ভিত্তি করেই আপনাকে ইজি বাইক ভাড়া করতে হবে। পূর্বেই অনলাইনে একটু আধটু ঘাটাঘাটি করে বেশ কিছু ভালো রিসোর্ট এবং হোটেল পেলাম। ভাড়া ১০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত রয়েছে। আমার উদ্দেশ্য ছিল বেড়ানো রিসোর্টে শুয়ে বসে থেকে আরাম করা নয়। তাই কম খরচের মধ্যে একটি রিসোর্ট এর দুই রুম বুক করলাম। অনলাইনে শ্রীমঙ্গলে রিসোর্ট বুক করতে এডভান্স পেমেন্ট করতে হয় না। তাই রিসোর্ট বুক করে তাদের সাথে কথা বলে সব ঠিকঠাক করে যাওয়াটাই ভালো। এক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে: শ্রীমঙ্গল শহর থেকে এর দূরত্ব, নিরাপত্তা ব্যবস্থা, আপনার রুমটি কোন ফ্লোরে, রুমে এসি ঠিকঠাক আছে তো এবং গরম পানির ব্যবস্থা সহ আরো নানা বিষয়। আমরা গ্রীন পার্ক টি রিসোর্ট বুক করেছিলাম। কিন্তু সত্যি বলতে তাদের ব্যবহারে এবং সেবায় খুবই বিরক্ত হয়েছি । রিসোর্ট ম্যানেজমেন্টের ম্যাচিউরিটির অভাব ছিল লক্ষণীয়।

প্রথম দিন: শুরু হল ঘোরাঘুরি
আমরা রিসোর্টে পৌঁছিয়ে প্রাথমিক কাজগুলো সেরে নিলাম। এরপর রুমে কিছুক্ষণ রেস্ট নিয়ে বের হলাম দুপুরের খাবার খেতে। শ্রীমঙ্গলে দুইটি বিখ্যাত হোটেল রয়েছে পানসী এবং পাঁচ ভাই হোটেল। আমরা সবাই সিদ্ধান্ত নিলাম আমরা পানসীতেই দুপুরে লাঞ্চ করব। জনপ্রতি ১০০+ টাকার মধ্যেই পেটপুরে বিভিন্ন ভর্তা ভাজি খেতে পারবেন। মাছ বা মাংস খেতে চাইলে একটু টাকা খরচ করতে হবে। খাওয়া শেষ করে আমরা একটি ইজি বাইক ৪০/৫০ টাকা ভাড়া করে চলে গেলাম শহরের অতি সন্নিকটে (০১) ফিনলে টি এস্টেট এ। এখানে সমতল ভূমির উপরে যেন সবুজের পাটি বিছানো এক বিশাল সমারোহ। জায়গাটা এত বিশাল যে পুরোটা এক দিনে দেখা সম্ভব নয়। আমি এই বিশালতার মাঝে বারবার নিজেকে খুঁজে ফিরছিলাম। যতদূর চোখ যায় চোখ ভরে দেখে নিচ্ছিলাম সবুজের এই সাজানো গোছানো পরিবেশকে। দলকে পেছনে ফেলে একাকি প্রায় ১৫/২০ মিনিট হাঁটার পরে হঠাৎ একটি লাল রংয়ের পাহাড় চোখে পরলো। আগেই শুনেছিলাম এই পাহাড়ের কথা এটি লাল মাটির পাহাড় (০২) লালপাহার নামে পরিচিত। বেশ কিছুটা পথ চড়াই-উৎরাই করে যাবার পরে অবশেষে পাহাড়ের উপরে উঠলাম।এখানে পৌঁছাতে 20 থেকে 25 মিনিট হাঁটতে হয় তাই যারা হাঁটতে পছন্দ করেন তাদের জন্য ভালো হবে। পাহাড়ের উপরে রয়েছে অসম্ভব সুন্দর দুইটি মন্দির: একটি সাদা এবং অপরটি স্বর্ণমন্দির। পাহাড় হতে নিচে তাকালে বোঝা যায় প্রকৃতি কতটা সুন্দর এবং বৈচিত্র্যময় হতে পারে। অবশেষে মনের এবং চোখের প্রশান্তি নিয়ে পাহাড় থেকে নামতে শুরু করলাম। লাল পাহাড় দেখা শেষে আমরা শহরের প্রাণকেন্দ্রে (০৩) পাখির চিড়িয়াখানা দেখতে গেলাম। যারা পাখি ভালবাসেন তাদের জন্য এটি একটি অনন্য সুন্দর স্থান। এখানটা ঘুরতে ঘুরতে নিজেকে নতুনভাবে আবিষ্কার করার একটি সুযোগ পাবেন। পাবেন পাখিদের সাথে কথা বলতে। এখান থেকে আমরা চলে গেলাম (০৪) শিতেশ বাবুর চিড়িয়াখানা দেখতে। আমি পশুপ্রেমী তাই আমার কাছে জায়গা গুলো তীর্থস্থানের মতই প্রিয়। পুরোটা ঘুরে ঘুরে দেখতে বেশ ভালই লাগলো। এখান থেকে গেলাম শমশেরনগর (০৫) গলফ মাঠে। গলফ মাঠটি দেখতে এত এত সুন্দর যে, মনে হবে আপনি দেশের বাইরে কোথাও ঘুরতে গিয়েছেন। যেখানে প্রকৃতি আপনাকে সদর সম্ভাষণ জানাবে। সবশেষে থেকে পড়ন্ত বিকেলে আমরা চা বাগানের সাগর পাড়ি দিয়ে (০৬) বধ্যভূমি একাত্তর দেখতে গেলাম। এখানটায় নীরবতা এবং শ্রদ্ধা একসাথে মিশে একাকার হয়ে যায়। অবশেষে প্রথম দিনের ঘোরাঘুরি শেষে আমরা শহরে ফিরে আসি এবং পাঁচ ভাই হোটেল রাতের খাবার খেয়ে নেই। এখানেও রাতের খাবার বিভিন্ন আইটেমের ছিল এবং জন প্রতি ১২০+ টাকার মধ্যেই পেলাম। হোটেলে ফেরার পূর্বেই আমরা একটি ইজিবাইক (প্রচলিত নাম টমটম গাড়ি; কিন্তু ঘোড়ার গাড়ি নয়) ভাড়া করে রাখি যেন পরদিন সকাল সকাল রওনা দিতে পারি। সারাদিনের জন্য ইজিবাইক পেতে এক হাজার টাকা ভাড়া ডিল করেছিলাম।

দ্বিতীয় দিন: চারিদিকে চা বাগান
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে রেডি হয়ে গেলাম। সকাল সাতটার মধ্যে টমটম রিসোর্টে সামনে এসে পৌছালো। আমরা যাত্রা শুরু করলাম। প্ল্যান ছিল সকালের নাস্তা করব পাহাড়ি চা বাগানের আশেপাশে ছোটখাটো দোকানে, তাই নাস্তা করেই রওনা দিয়েছি। শহর থেকে ৪/৫ কিলোমিটার দূরেই (০৭) গ্রান্ড সুলতান হোটেল। চা বাগানে পাশেই পাহাড়ে ঘেরা এই হোটেল। যারা ঘুরতে এসে হোটেলেই সময় কাটাতে পছন্দ করেন তাদের জন্য এই হোটেল মন্দ হবে না। গ্র্যান্ড সুলতান হোটেল এর বিপরীতে রাস্তা ধরে আমাদের টমটম এগিয়ে চলল (০৮) জান্নাতুল ফেরদৌস মসজিদ, মহাজিরাবাদ এর উদ্দেশ্যে। পাহাড় ঘেরা এবং পাহাড়ের উপর তৈরি এই অসম্ভব সুন্দর মসজিদটি সত্যিই অনিন্দ্য সুন্দর। ১৪০ টি সিড়ি পাড়ি দিয়ে দেখা মিলবে মসজিদের। মসজিদটি তার চারপাশের পরিবেশর কারণে আরো বেশি সুন্দর রূপ ধারণ করেছে। এর আশেপাশের পাহাড়গুলোতে দেখতে পাবেন (০৯) আনারস বাগান, চা-বাগান, লেবু বাগান সহ আরোও কিছু ফলের বাগান। এখান থেকে বের হয়ে আমরা পাশের একটি হোটেলে পেটপুরে রুটি, ডালভাজি, ডিম ভাজি, কলা, চা খেলাম। ভেবেছিলাম চারজনের ২৫০+ টাকা বিল আসবে। কিন্তু বিল দিতে হয়েছিল ১৭০ টাকা। এরপর আমরা (১০) লাউয়াছড়া উদ্যান অভিমুখে যাত্রা শুরু করলাম। এখান থেকে প্রায় ৭/৮ কি:মি: দূরে বিস্তৃত রয়েছে লাউয়াছড়া উদ্যান। এখানে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির ছোট বড় উদ্ভিদ। সত্যি বলতে পুরো জায়গাটাই গাছপালায় পরিপূর্ণ তাই লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান সহ আশেপাশের সব জায়গাই আমার উদ্যানই মনে হয়েছে। অবশ্য এ উদ্যানের ভেতর রেললাইন রয়েছে যেটার সৌন্দর্য মনে দাগ কেটে যায়। ভেতরে ঘুরতে ঘুরতে গেলে দেখা মিলবে (১১) খাসিয়া পল্লির। আমি কৌতূহলবশত গিয়েছিলাম খাসিয়াপল্লীর মানুষের সাথে পরিচিত হতে। বৈচিত্র্যপূর্ণ জীবনযাপন সত্যি ভালোলাগার খোরাক যোগায়। উদ্যান হতে বের হয়ে হালকা চা নাস্তা করে (১২) মাধবপুর লেকের দিকে যাত্রা শুরু করলাম। এখান থেকে প্রায় ৬/৭ কিলোমিটার দূরে নয়নাভিরাম লেকটি। বেশ কয়েক কিলোমিটার বিস্তৃত এই লেক। লেকের পাশে পাহাড়ের উপরে চা বাগানের সমারোহ। পুরোটা লিখে ছড়িয়ে রয়েছে নীল রংয়ের অদ্ভুত সুন্দর শাপলা। সত্যি বলতে বৃষ্টির সময় এই লেকের প্রকৃতি দেখতে অসম্ভব সুন্দর লাগে। আমরা লেকের পাশ দিয়ে ঘুরে অবশেষে সামনে বসে বসে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করছিলাম। দেখতে দেখতে দুঘণ্টা কেটে গেল। আর কালক্ষেপণ না করে (১৩) নুরজাহান চা বাগানের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। যাবার পথে দেখা মিলল আনারস বাগান, লেবু বাগান, সুপারি বাগান এবং রাবার বাগান। এছাড়া চা বাগান তো রয়েছেই। শ্রীমঙ্গল শহরের সবচেয়ে সুন্দর চা বাগান হল নুরজাহান টি স্টেট। দুপাশে পাহাড়ি টিলাতে সারিসারি চা বাগান যেন কেউ গুছিয়ে তৈরি করে রেখেছে। মাঝখান দিয়ে সরু রাস্তা একেবেকে গেছে দূর বহুদূরে। কিছুদূর পরপর খুপরি ছনের ঘর রয়েছে চা শ্রমিকদের বিশ্রামের জন্য। আমরা কিছুক্ষণের জন্য সেখানে বসে আড্ডা দিলাম। প্রকৃতি যে কতটা সুন্দর সেটি বোঝার জন্য আপনাকে অবশ্যই শ্রীমঙ্গলের এই সুন্দর চা বাগান টাতে একবার হলেও আসা উচিত। আমার শুধু মনে হতে লাগলো আমার শ্রীমঙ্গলে আশাটা পরিপূর্ণতা লাভ করল এই পথে ভ্রমণ করে। অবশেষে আঁকাবাঁকা পথ পাড়ি দিয়ে চলে আসলাম (১৪) বাংলাদেশ টি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (বিটিআরআই) এ। বেশ সুন্দর গোছানো মনোরম পরিবেশ নিয়ে গড়ে উঠেছে এই ইনস্টিটিউট। বিভিন্ন প্রজাতির চাগাছ নিয়ে গবেষণা করা হয় এখানে। সত্যি বলতে এই জায়গাটা আমার খুব ভালো লেগেছে। অনেক বড় খোলা সবুজ ঘাসের মাঠ মন জুড়িয়ে দেয়।বিকেলের স্নিগ্ধ আলো সবুজ ঘাসের কণার উপর পড়ে অসম্ভব সুন্দর এক অনুভূতি তৈরি করে। সারাদিন ঘুরতে ঘুরতে প্রায় চারটা বেজে গিয়েছিলো। অবশেষে (১৫) নীলকণ্ঠী হতে আমরা শহরে এসে পৌছালাম দশ পনের মিনিটের মধ্যে। দুপুরে পানসি হতে পেট পুরে খাওয়া দাওয়া করে বাজার হতে ২০০ টাকায় এক কাদি কলার ছড়ি এবং ১৬০ টাকায় দুই হালি আনারস কিনে স্টেশনে পৌঁছে গেলাম। আমি যাওয়ার দিনই পারাবত এক্সপ্রেসে বিকেল ৫.১৫ তে শ্রীমঙ্গল টু ঢাকা ফেরার টিকিট কেটে রেখেছিলাম তাই সবকিছু ছিল মোটামুটি পরিকল্পনা মাফিক। ট্রেনে আসার সময় বারবার চোখে ভেসে উঠছিল চা বাগানের অদ্ভুত সুন্দর দৃশ্যগুলো।


অনুরোধ: ময়লা, আবর্জনা এবং প্লাস্টিকের বোতল যেখানে সেখানে ফেলবেন না।


সংক্ষেপে আমার ভ্রমণ স্থান:
১। ফিনলে টি এস্টেট।
২। লাল পাহাড়
৩। পাখির চিড়িয়াখানা
৪। শীতেষ বাবুর চিড়িয়াখানা
৫। গলফ মাঠ
৬। বধ্যভূমি ৭১
৭। মনিপুরি পাড়া
৮। লেবু বাগান, রাবার বাগান এবং সুপারি বাগান
৯। নুরজাহান টি এস্টেট
১০। শমসের নগর গল্ফ মাঠ
১১। চা জাদুঘর
১২। নীলকণ্ঠ এবং মনিপুরী পোশাক
১৩। মাধবপুর লেক
১৪। লাউয়াছড়া(খাসীয়া পল্লী)
১৫। বিভিন্ন আনারস বাগান
১৬। বাংলাদেশ টি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (BTRI)
-আরো অনেক দৃষ্টিনন্দন জায়গা।

সংক্ষেপেজনপ্রতি ভ্রমণ খরচ ২ দিনের:
১। ট্রেন যাওয়া আসা (২৫০x২)=৫০০ টাকা
২। ইজি বাইক/টমটম ১ম দিন= ১০০ টাকা
৩।ইজি বাইক/টমটম ২য় দিন= ২৫০ (১০০০/৪)
৪। চারবেলা খাবার = ৬০০ টাকা
৫। রিসোর্ট খরচ = ৬০০ (২৪০০/৪)
৬। অন্যান্য খরচ = ২৫০ টাকা
মোট টাকা = ২৩০০ টাকা।


রিসোর্ট/হোটেল থাকার জন্য:
১। শ্রীমঙ্গল টি রিসোর্টঃ
বাংলাদেশ চা বোর্ড, ভানুগাছ সড়ক, শ্রীমঙ্গল।
২। গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ ক্লাবঃ
ভানুগাছ সড়ক, শ্রীমঙ্গল।
৩। হারমিটেজঃ
রাঁধানগর, শ্রীমঙ্গল।
৪। লেমন টি গার্ডেন রিসোর্টঃ
ভানুগাছ সড়ক, শ্রীমঙ্গল।
৫। নভেম ইকো রিসোর্টঃ
মহাজীরাবাদ রোড, রাঁধানগর, শ্রীমঙ্গল।
৬। হিমাচল রিসোর্টঃ
রাঁধানগর, শ্রীমঙ্গল।
৭। শান্তি বাড়ি: ০১৭১৬-১৮৯২৮৮ (লিংকন)
৮। নিসর্গ ইকো কটেজ: ০১৭১-৫০৪১২০৭
৯। হারমিটেজ: ০১৯৩-২৮৩১৬৫৩ (ফারুক)
১০। টি রিসোর্ট: ০১৭১-২৯১৬০০১ (অরুন)
১১। গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট : ৯৮৭৯ ১১৬১
১২। হোটেল টি টাউন : ০১৭১৮-৩১৬২০২
১৩। হোটেল প্লাজা : ০১৭১১-৩৯০০৩৯
১৪। হোটেল ইউনাইটেড : ০১৭২৩-০৩৩৬৯৫


অনলাইনে সার্চ দিলে সুবিধামতো বিভিন্ন হোটেল এবং রিসোর্ট ডিসকাউন্টে পাবেন।


লেখক

মোঃ রনি মাসুদ

কর্মকর্তা বাংলাদেশ ব্যাংক

Written Byমোঃ রনি মাসুদ

#শ্রীমঙ্গল_ভ্রমণ #চায়ের_দেশে
  • Share
  • Tweet
  • Share

You Might Also Like...

হাজারিখীল
সোনাইছড়ি ট্রেইল
বারৈয়াঢালা আপস্ট্রিম ট্রেইল ~ পর্ব ১
বারৈয়াঢালা আপস্ট্রিম ট্রেইল ~ পর্ব ২

Leave a Reply

By posting comment you will be registered as a user. You can log in by this credential in the future.
Or, fill the comment and register with social network

0 Comments

  • Share
  • Tweet
  • Share

DURBEEN TRAVEL & TOURISM
  • Home
  • About
  • Contact
support@durbeentravel.com

Copyright © 2018 by Shunno-ek Technology. All Rights Reserved.
  • Log in

Sign In

Chose One of the Following Methods.

With Facebook
Or

Sign in Using Your Email Address

Forgot Password?
Don't have an account? Sign up Now