• Create A Story
  • Find A Story
  • My Story List
  • Join Our Trip
  • Create A Story
  • Find A Story
  • My Story List
  • Join Our Trip

ব্যাচেলরের ভূটান ট্যুর(৬ দিন, ৭রাত)

A Travel Guide
In
148 views

ব্যাচেলরের ভূটান ট্যুর(৬ দিন, ৭রাত)

ভূটান ভ্রমণ

16 Apr 2019, 09:04 pm
( 1457 words, Reading Time: 7.29 min)

সড়কপথে খরচ হবে ১০-১২ টাকা হাজার টাকা(অবশ্যই গ্রুপ মেম্বার ৪ বা ৭ জন হতে হবে সেক্ষেত্রে)

ভূটান যাবার ইচ্ছেটা বেশ পুরোনো। গত রমজানের ঈদ এ প্ল্যান থাকলেও দুই বন্ধুর পাসপোর্ট হাতে না পাওয়াতে তখন আর যাওয়য়া হয়নি। কোরবানি ঈদের আগে দুই বন্ধু প্ল্যান করি এবার যাবোই।
ইন্ডিয়ার ট্রাঞ্জিট ভিসার জন্য এপ্লাই করে যাত্রার আগের দিন ভিসাসহ পাসপোর্ট ফেরত পাই।
২৩ তারিখ রাতে বুড়িমারীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করি। নন এসি ৬৫০, ইকো ক্লাস এসি ৮৫০ আর বিজনেস ক্লাস এসি নেয় ১২০০ টাকা।
মানিক ,শাহ আলী,পিঙ্কি সহ আরো বেশ কিছু অপারেটর রয়েছে।
আমরা মানিক ইকো ক্লাস এসির টিকেট জমা দিয়েছিলাম ভিসার জন্য।


ডে ১ : 
সকাল ৭ টায় বুড়িমারী পৌছে সকালের নাস্তা সেরে চলে যাই ইমিগ্রেশন বিল্ডিং এ। বাসের কাউকে পাসপোর্ট না দিয়ে নিজেরাই সব কাজ করি। ট্রাভেল ট্যাক্স আগেই ময়মনসিংহ সোনালী ব্যাংক এ দিয়ে গেয়েছিলাম। দুই পাশের সব কাজ শেষ হতে ১০ টা বেজে যায়। সৌভাগ্যজনক ভাবে বর্ডারে গিয়ে ৫ জন বড় ভাই পেয়ে যাই ট্যুরমেট হিসেবে। টাকা ভাঙ্গিয়ে একটি ৭ সিটের এসি জিপ ঠিক করি জয়গাও বর্ড়ার পর্যন্ত।ঈদের চাপের জন্য ২৫০০ রুপি দিতে হয়। এমনিতে ২০০০-২২০০ তেই হয়ে যাবার কথা, আর ৪ সিটের ট্যাক্সির ভাড়া নেয় ১৫০০ এর আশেপাশে।নন এসি আরেকটু কম।চাইলে বাসেও যেতে পারেন ময়নাগুড়ি গিয়ে,সেক্ষেত্রে খরচ পড়বে ১০০ রুপি ।আড়াই ঘন্টাতেই পৌছে যাই জয়গাও। সেখানে দুপুরে পৌছে একটা মুসলিম হোটেল এগরুর মাংস দিয়ে দুপুরে খেয়ে নেই। এরপর ইন্ডিয়ার এক্সিট সিল নিয়ে প্রবেশ করি ভূটান এ। আশ্চর্য এর বিষয় হচ্ছে কোন চেকিং নেই দুই দেশের সীমানাতে। 
ফুয়েনটশিলং ইমিগ্রেশন বিল্ডিং থেকে আধাঘন্টার মাঝেই সবার পাসপোর্টে অন এরাইভাল ভিসার সিল পড়ে যায়। 
এবার পারো যাবার জন্য জীপ খুজতে থাকি। প্রথমে প্ল্যান ছিলো আলাদা ভাবে প্রতি জায়গায় জীপ নিয়ে যাবো, কিন্তু পরে দেখলাম ৬ দিনের জন্য একেবারে রিজার্ভ করলে ভাড়া কম পড়বে।
৭ সীটের একটি এসি গাড়ী ভাড়া করি (টয়োটা এভাঞ্জার মতো দেখতে অনেকটা) ৬ দিনের জন্য ,ভাড়া ঠিক হয় ১৫০০০ রুপি । শর্ত হচ্ছে ৬ দিন আমরা যেখানে যেখানে যাবো গাড়ী আমাদের সাথে থাকবে। ৪ সিটের কার আরও কম পড়বে। ১৩০০০ এর মতো হবে।
দামাদামি করে নিবেন কারণ ওরা দ্বিগুণ ভাড়া চায়।
আমাদের গাড়ীর ড্রাইভার ছিলো kamra sherpa.
খুব অমায়িক মানুষ। 
এরপর এয়ারপোর্ট সিটি পারোর উদ্দেশ্য যাত্রা শুরু করি। ৫ ঘন্টা পর পৌছ যাই পারো তে, ঘড়ির কাটায় তখন রাত ১০ টা। যাত্রা পথে এক হোটেল রাতের খাবার খেয়ে নেই পরাটার মতো একটা আইটেম দিয়ে। কার্মাজী আগেই আমাদের জন্য হোটেল ঠি ক করে রেখছিলেন। হোটেল এর নাম ছিলো হোটেল ড্রাগন ,মেইন সিটিতে। হোটেল এর কন্ডিশন যথেষ্ট ভালো ছিলো।
দুই রুম নিয়েছিলাম, ১২০০ করে পড়েছিলো প্রতিরুম।


প্রথম দিনের খরচঃ

ঢাকা -বুড়িমারী (ইকো ক্লাস এসি) -৮৫০ টাকা
ট্যাক্স-৫০০ টাকা
নাস্তা-৩০ টাকা
চ্যাংরাবান্ধা -জয়গাও -(২৫০০/৭) ৩৫৭ রুপি
দুপুরের খাবার-১০০ রুপি
রাতের খাবার -৫০ রুপি

EfA9x34ITLyIyEZm.jpg

পারো সিটি ষ্ট্রীট

ডে-২ঃ
সকাল উঠেই পারো শহরের সৌন্দর্য দেখে মাথা নষ্ট সবার। হেটে হেটে দু ঘন্টায় পুরো শহর দেখে ফেললাম। হোটেল এই সকালের ব্রেকফাষ্ট সেরে ফেলি। ব্রেকফাষ্ট করে বের হই একটা মিউজিয়াম দেখার উদ্দেশ্যে ,নাম টা আমার ঠিক মনে নেই ।
কার্মাজী ই নিয়ে গিয়েছিলেন। মিউজিয়াম এর পাশ থেকে এয়ারপোর্ট এর খুব সুন্দর ভিউ পাওয়া যায়।
এর পর রউনা দেই চেলালা পাস এর উদ্দেশ্য। মাঝে এয়ারপোর্ট ভিউ পয়েন্ট এ ছিলাম বেশ কিছুক্ষন। চেলালা তে গিয়ে দেখি তীব্র শীত,যেখানে শহরে ছিলো গরম। যাই হোক চেলালা এমন একটা জায়গা যেখানে
সারাদিন থাকলেও আসতে মন চাইবে না। দুপুরের পর আমরা ব্যাক করি চেলালা থেকে।
আসার পথে একটি আপেল বাগান ঘুরে দেখি।বলে রাখা ভালো রাস্তায় ভাসমান দোকান পাবেন,যেখানে আপেল সহ অন্যন্য ফ্রেশ ফল পাবেন,এমনকি দামেও বেশ সস্তা।

সন্ধ্যার পর পারো রিভার ও শহর এর মার্কেটে ঘুরে দেখতেই ৯ টা বেজে যায়। শনিবার ওদের পার্টি নাইট। ওদের নাইট পার্ট সেন্টার গুলোতে ঘুরে দেখতে পারেন । কেউ কোন হ্যারেজমেন্ট তো দূরে থাক ,ড্রিকস ওকরা লাগবে না চাইলে ।
এবং ভূটানি মেয়েরা যথেষ্ট শালিন ড্রেস পড়ে নৃত্য করে।
রাতেও হোটেল এই খাই ।কারণ দাম বেশী হলেও পারোতে ইন্ডিয়ান খাবার দু একটি হোটেল এই পাওয়া যায় ,যার মাঝে হোটেল ড্রাগন অন্যতম।আর হ্যা হোটেল ম্যানেজার বাঙ্গালী ।

দ্বিতীয় দিনের খরচঃ

মিউজিয়াম এন্ট্রি ফি-৫০ রুপি
লাঞ্চ +ডিনার+ ব্রেকফাষ্ট +স্নেকস = ৪৫০ রুপি

f17i4oBHDMGxQq6D.jpg

টাইগার নেষ্ট এর পথে

ডে ৩ :
সকালে হোটেল থেকে ব্রেকফাষ্ট করেই রওনা করি টাইগার নেষ্ট(উচু পাহাড়ের উপরে অবস্থিত বৌদ্বদের উপসানালয়) এর পথে। আধাঘন্টার মাঝেই পৌছে যাই যেখান থেকে ট্রেক শুরু করতে হবে। উঠার সময় ভিউ গুলো অসাধারণ । পথে বিভিন্ন ফরেনারর দের সাথে গল্প করাতে ও বিভিন্ন জায়গায় রেষ্ট নিয়াতে আমাদের ৩ ঘন্টা লেগে যায়। উল্লেখ্য আমাদের মাঝে ৩ জন চূড়া পর্যন্ত যাই, বাকীরা কিছুটা উঠেই ব্যাক করে। ঘোড়া তে ৪০০-৫০০ রুপি করে নেয় অর্ধেক রাস্তা পর্যন্ত যেতে পারে ঘোড়া। একটি বিষয় জেনে রাখা ভালো আপনি যদি টাইগার নেষ্টের ভেতরে (হাফ প্যান্ট পরে প্রবেশ নিষিদ্ব) যেতে চান তাহলে নিচ থেকে ৫০০ রুপি দিয়ে টিকেট করে নিবেন। আর যদি শুধু ট্রেক করে চূড়ায় যেতে চান তাহলে এই ৫০০ রুপি খরচ করার কোন মানে নেই।
আমরাও মন্দির এর ভেতরে ঢুকি নি।
ফিরতে ফিরতে ফিরতে আমাদের ৪ টা বেজে যায়। গ্রুপের বাকীরা ছিলো চরম বিরক্ত দেরী করায়। লাঞ্চ টাও করা হয় নি এজন্য। আপেল খেয়েই পার করে দেই,কি আর করার। টাইগার নেষ্ট থেকেই থিম্পু রওনা করি। মাঝে বিভিন্ন ভিউ পয়েন্ট দাড়িয়ে ছবি তুলি। এভাবে থিম্পু পৌছতে ৭.৩০ টা বেজে যায়।
হোটেল কার্মাজী ই ঠিক করে রেখেছিলেন। দুই রুমে ১০০০ করে ২০০০ রুপি করে প্রতিদিন।
৭ জনকে ৭ টি বেড ম্যানেজ করে দিয়েছিলো ,ইভেব গিজার সহ সব ই ছিলো । নাম হোটেল দেচেং, বাজেট হোটেল হিসেবে হাইলী রিকোমান্ডেড। 
ফ্রেশ হয়েই ডিনার করে নেই। সব ভূটানিজ ফুড দেখে এগ ফ্রাইড রাইস উইথ ভেজিটেবল কারি অর্ডার করি, কিন্তু একই অবস্থা। কোন ভাবে বেচে থাকার জন্য খেয়েছিলাম এমন কি!

তৃতীয় দিনের খরচঃ
ব্রেকফাষ্ট -৯০ রুপি
দুদিনের হোটেল ভাড়া ৪৮০০/৭=৬৮৫ রুপি
লাঞ্চ- করা হয় নি
আপেল- ২০০/৭=৩০ রুপি
ডিনার -১৪০ রুপি

po8JJyy7v8xFpNxS.jpg

চেলালা পাসের শুরুতে

ডে-৪ : 
হোটেল থেকেই ব্রেকফাষ্ট করে চলে যাই পরের দিনের জন্য পুনাখা এর পারমিশন নিবার জন্য। পারমিশন পেপার সাবমিট করে আমরা চলে যাই থিম্পুর বুদ্ধি'স টেম্পল এ। যাবার পথে বিভিন্ন ভিউ পয়েন্ট এ দাড়িয়েছিলাম। দু ঘন্টার উপরে থাকার পর ও সেখানে কারো ই ছবি তোলা শেষ হচ্ছিলো না। 
মেমোরিয়াল চার্টেন নামে আরেকটা মিউজিয়াম এ কার্মা আমাদের নিয়ে যেতে চেয়েছিলো ,কিন্তু আমরা যায় নি সেদিক টায়। আমাদের ভূটানিজ হোটেল এ খাওয়া দাওয়া সমস্যা হচ্ছে দেখে কার্মা আমাদের একটি ইন্ডিয়ান হোটেল এ নিয়ে যায়(এবি হোটেল)এখানে এসেই আমরা ২ দিন পর পেট ভরে খেয়েছিলাম । দুপুরে খাই খিচুরি আর খাশির মাংশ ,দাম ও এখানে খুব কম।১৩০ রুপি তে ফুল প্লেট মাংশ ,যা ভূটান এর মতো জায়গায় আমরা ভাবি নি। এর পর থেকে বাকী দুদিন আমরা গাড়ী নিয়ে এখানেই এসে খেয়ে গিয়েছি।
বিকেলে আমরা আবার গাড়ী নিয়ে বের হয়ে আমরা যাই রাজার বাড়ী দেখতে। অবাক হয়েছিলাম বাড়ীর সামনেও কোন চেকিং তো দূরে থাক ,কোন প্রটেকশন এ চোখে পড়েনি। যদিও সেখানে গাড়ী থামিয়ে ছবি তুলা নিষেধ। সন্ধ্যার পর আমরা টাইমস স্কয়ার ,ফুটবল ষ্টেডিয়াম সহশহরের বিভিন্ন স্পট ঘুরে দেখি। রাতে আবার এ বি হোটেল এ খেয়ে রুম এ ফিরতে ফিরতে ১০ টা।

চতুর্থ দিনের খরচঃ
ব্রেকফাষ্ট-৬০
লাঞ্চ- ১৫০
ডিনার- ১১০ রুপি

ga2FLvkMuZi3onD7.jpg

পারো এয়ারপোর্ট

ডে-৫ : 
এদিন আমরা পুনাখা এর উদ্দেশ্যে বের হয়। পথেই শুরুতে পড়ে দোচালা পাস। প্রায় ১ ঘন্টা ছিলাম আমরা সেখানে ।পুরোটা সময় ই মেঘাচ্ছন্ন ছিলো দোচালা পাস। পথে আমরা সব গুলো ভিউ পয়েন্ট এই দাড়ানোর কারনে আমদের কাঙ্খিত সাসপেনশন ব্রিজ এ পৌছতে ১ টা বেজে যায়। সেখান থেকে ফিরে আমরা লাঞ্চ করতে যাই ইন্ডিয়ান এক হোটেল এ। নামটা ঠিক মনে নেই।
যেখানে ডাল, ১ প্লেট ভাত আর ডিম ভাজি খেয়েই আমাদের ৮ জনের ১৫০০ রুপি বিল হয়ে যায়।
যাই হোক থিম্পু ব্যাক করে আমরা কিছু শপিং করে নেই। তারপর হোটেল এ ফিরে আবার রাতের খাবার এ যেতে যাই এবি হোটেল এ। এদিন আমরা কাশ্মিরি বিরিয়ানী খাই, আমি বলবো থিম্পু গেলে এটা মাষ্ট ট্রাই আইটেম।

পঞ্চম দিনের খরচঃ

ব্রেকফাষ্ট-৬০
লাঞ্চ- ২০০ 
ডিনার- ১৭০ রুপি


ডে -৬ : 
সকাল ৭ টায় রওনা করে ১২ টার মাঝেই ফুয়েন্টশিলং পৌছাই । দুই পাশের ইমিগ্রশনের কাজ শেষ করে লাঞ্চ করি সেই মুসলিম হোটেল টায়। তারপর কিছু শপিং করে বাসষ্টেন্ড এ যাই। যাওয়ার পথে দেখি চ্যাংরাবান্ধা যাবার একটা ট্যাক্সি দাড়িয়ে আছে। জয়গাও যাত্রী নামিয়ে ব্যাক করছে। ৩০০ রুপি প্রতিজন রাজি হয়ে গেলো। হিসেব করে দেখলাম ২০০ রুপু বেশী লাগলেও কষ্ট টা কমবে অনেক। ৪ টার দিকেই বর্ডার এ পৌছে যাই। 
বর্ডার ক্রস করে ফেরার পথটা এক ই।

ষষ্ঠ দিনের খরচঃ
৩ দিনের হোটেল ভাড়া -৬০০০/৭=৮৫৭ রুপি 
৬ দিনের গাড়ী ভাড়া - ১৫০০০+১৪০০ রুপি/৭=২৩৩০ রুপি
ফুয়েনটশিলং -চ্যাঙ্গরাবান্ধা -৩০০ রুপি
রাতের খাবার- ৮০ টাকা
বুড়িমারী -ঢাকা- ৮৫০ টাকা ( এসি বাস )

৬ দিনের মোট খরচ 
বাংলাদেশী টাকা -২৩১০ টাকা
রুপি -৬২০০ রুপি=৭৫০০ টাকা (১০০ টাকাতে ৮২ রুপি পেয়েছিলাম)
সর্বমোট : ৭৫০০+২৩০০= ৯৮০০ টাকা


বিঃদ্রঃ 
১)ভূটান খুব পরিষ্কার পরিছন্ন একটি দেশ। একমাত্র দেশ যেখানে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ব। কতটা পরিষ্কার সেটা ভূটান এ পা দিয়েই বুঝবেন ,পিছনে ফিরে যখন ইন্ডিয়ান অংশ দেখবেন তখন ই পার্থক্য টা বুঝতে পারবেন। তাই সেখানে ময়লা-আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার ট্রাই করবেন।
২)ট্যুরিষ্ট দের চাপ বেশী থাকলে গাড়ী ভাড়া কিছু কম বেশী হতে পারে। তাই বলে তারা যে ভাড়া চাবে সেটা শুনে ঘাবড়ে যাবেন না।
আমাদের থেকে ৬ দিনের জন্য সব গাড়ী ২০০০০-২৫০০০ রুপি করে চাচ্ছিলো। আমরা ১৫০০০ রুপি তে ফিক্সড করি বার্গেটিং করে।
৫ দিন থাকলে আরো কম পড়বে একটু।
একটা বিষয় মনে রাখবেন যতই চাপ থাকুক ১৫০০০ এর ভাড়া সর্বোচ্চ ১৮০০০ হবে এর বেশী নয়। হোটেল ভাড়ার ক্ষেত্রেও সেইম সেইম।


উল্লেখ্য যে, ভিডিও টি ২৮ আগষ্ট (বর্ষাকাল) পারো থেকে ফুয়েন্টশিলং ফেরার পথে করা। কেউ কুয়াশা ভেবে ভূল করবেন না।
পুরোটা রাস্তায় মেঘের মেঘের চাদরে ঢাকা থাকে প্রায় সবসময় ।

অনেকেই জানতে চাচ্ছেন তাই এড করি দিলাম( মার্কেটিং হিসেবে গন্য না করার জন্য অনুরোধ করা হলো
আমাদের গাড়ীর ড্রাইভার : karma sherpa
মোবাইল নাম্বার : 009751762530

আমরা তাকে ব্যাক করার সময় ১৪০০ টাকা বখশিষ দিয়ে আসি। আমাদের মনে হয়েছে এটা তার প্রাপ্য তার ৬ দিনের কষ্ট অনুযায়ী

Written Byমোসাব্বীর আহমেদ মীম

#ভূটান_ভ্রমণ
  • Share
  • Tweet
  • Share

You Might Also Like...

হাজারিখীল
সোনাইছড়ি ট্রেইল
বারৈয়াঢালা আপস্ট্রিম ট্রেইল ~ পর্ব ১
বারৈয়াঢালা আপস্ট্রিম ট্রেইল ~ পর্ব ২

Leave a Reply

By posting comment you will be registered as a user. You can log in by this credential in the future.
Or, fill the comment and register with social network

0 Comments

  • Share
  • Tweet
  • Share

DURBEEN TRAVEL & TOURISM
  • Home
  • About
  • Contact
support@durbeentravel.com

Copyright © 2018 by Shunno-ek Technology. All Rights Reserved.
  • Log in

Sign In

Chose One of the Following Methods.

With Facebook
Or

Sign in Using Your Email Address

Forgot Password?
Don't have an account? Sign up Now